রোগ নির্ণয়ে MRI পরীক্ষার মূলনীতি

একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি - রসায়ন - রসায়ন- প্রথম পত্র | NCTB BOOK
2k
Summary

রোগ নির্ণয়ে MRI পরীক্ষার মূলনীতি

ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স ইমেজিং (এমআরআই) শরীরের অভ্যন্তরের অঙ্গের স্পষ্ট ছবি উপস্থাপন করে, যা বিভিন্ন রোগ ও অস্বাভাবিক অবস্থা নির্ণয়ে সহায়তা করে।

এমআরআই-এর মাধ্যমে নির্ণয় করা যায়:

  • মস্তিষ্কের টিউমার, স্ট্রোক ও অন্যান্য রোগ।
  • মেরুদণ্ডের রোগ বা আঘাত।
  • হাঁটু, গোড়ালি, কবজি, কাঁধের ও মাংসপেশির সমস্যা।
  • রক্তনালির সমস্যা।
  • নাক, কান, গলা ও চোখের সমস্যা।
  • প্রোস্টেটের সমস্যা।
  • ক্যানসার।
  • নারীদের তলপেট ও স্তনের অস্বাভাবিকতা।
  • লিভার, কিডনি, পিত্তনালিসহ অভ্যন্তরীণ রোগ।

এই মেশিনে ব্যবহৃত চুম্বকের শক্তি ৫০০০ থেকে ২০০০০ গস (Guass) পর্যন্ত হয়ে থাকে, যেখানে পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের মান মাত্র ০.৫ গস। হাইড্রোজেন পরমাণুর ম্যাগনেটিক মোমেন্ট বেশি হওয়ায় এটি এমআরআই-তে ব্যবহৃত হয়।

রোগ নির্ণয়ে MRI পরীক্ষার মূলনীতি

 

ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স ইমেজিং (এমআরআই)। শরীরের ভেতরের কোনো অঙ্গের স্পষ্ট ছবি পেতে এই পরীক্ষা করা হয়। এর মাধ্যমে সেই অঙ্গের যেকোনো অস্বাভাবিক অবস্থা বা নির্দিষ্ট কোনো রোগ খুব সহজেই নির্ণয় করা যায়।

যেসব রোগনির্ণয়ে এমআরআই

• টিউমার, স্ট্রোকসহ মস্তিষ্কের অন্যান্য রোগ।

• মেরুদণ্ডের রোগ বা আঘাত।

• হাঁটু, গোড়ালি, কবজি, কাঁধ ইত্যাদি অস্থিসন্ধি, হাড় ও মাংসপেশির সমস্যা।

• রক্তনালির রোগ।

• নাক, কান, গলা ও চোখের সমস্যা।

• প্রোস্টেটের সমস্যা।

• ক্যানসার।

• নারীদের তলপেট ও স্তনের অস্বাভাবিকতা।

• লিভার, কিডনি, পিত্তনালিসহ বিভিন্ন আন্ত্রিক রোগ।

 

এই মেশিনে চৌম্বক ক্ষেত্র তৈরীর জন্য যে চুম্বক ব্যবহার করা হয় তার শক্তি সাধারণত ৫০০০ থেকে ২০০০০ গস (Guass) পর্যন্ত হয়ে থাকে। যেখানে পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের মান মাত্র ০.৫ গস (Guass)। হাইড্রোজেন পরমাণুর ম্যাগনেটিক মোমেন্ট তথা চৌম্বক ক্ষেত্রের প্রতি সংবেদনশীলতা বেশি (কারণ এতে অযুগ্ম ইলেক্ট্রন থাকে) এবং মানবদেহে এদের সংখ্যা অসীম। তাই হাইড্রোজেনকেই বেছে নেয়া হয়

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

Promotion
NEW SATT AI এখন আপনাকে সাহায্য করতে পারে।

Are you sure to start over?

Loading...